ইউরোপ বাংলা ডেস্কঃ পর্তুগাল ব্রাজিল এর সাথে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট নিষিদ্ধ রেখেছে আগামী মার্চের 1 তারিখ পর্যন্ত. শুধুমাত্র জরুরী খাদ্য সহায়তা এবং মানবিক দিক বিবেচনা কারণে যেসব ফ্লাইট রয়েছে সেগুলো চালু থাকবে.
যারা এই মুহূর্তে পর্তুগাল ট্রাভেল করবেন তাদেরকে করোনার সদনের পাশাপাশি কয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে ১৪ দিনের এবং নিজ খরচে থাকতে হবে. বৃটেনের ছড়িয়ে-পড়া দ্রুতগামী ভেরিয়েন্ট ভাইরাস দেখা দেয়ার পর সেটির পর্তুগালের শনাক্ত হয় গত বছরের ডিসেম্বরে. কিন্তু 2021 এর শুরুতে এটা ভয়াবহ আকার ধারণ করে পর্তুগালে. ইউরোপের বর্তমানে যে কয়টি দেশ রয়েছে করুনার সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এর মধ্যে পর্তুগাল অন্যতম যার ফলে পর্তুগিজ নাগরিকদের বিভিন্ন দেশের ট্রাভেল এবং পর্তুগালে ট্রাভেল এর ক্ষেত্রে রয়েছে নানামুখী রেস্ট্রিকশন. যাত্রীগণ পর্তুগাল ট্রাভেল তাদের নিজ নিজ এয়ারপোর্ট হতে করুণার টেস্ট নেগেটিভ সনদ নিয়ে প্রবেশ করতে হবে এবং ভ্রমণের ৪ ঘণ্টা আগে করোনার রাপিড টেস্ট সনদ নিয়ে প্রবেশ করতে হবে।
অপরদিকে যারা পর্তুগাল থেকে যুক্তরাজ্য ভ্রমণ করবেন তাদের জন্য রয়েছে নিজ খরচে কোয়ারেন্টাইন এর ব্যবস্থা এবং সেটির সর্বনিম্ন খরচ ধরা হয়েছে ১৭০০ পাউন্ড। যার ফলে বুঝা যাচ্ছে কতটা ঝুঁকিপূর্ণ এবং ব্যয়বহুল।
ইউরোপ বাংলার আরও খবর ঃ