অনলাইনে ডেস্কঃ যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ সমূহ থেকে পালিয়ে আসা শরণার্থীর সংখ্যা বেড়েছে বিগত বছর গুলোতে। বিশেষ করে সিরিয়ায় যুদ্ধ লাগার পর ব্যাপকভাবে পালিয়ে আসতে শুরু করে তুর্কিতে, তুর্কি থেকে গ্রীস হয়ে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে শরণার্থী বা এসাইলাম হিসাবে আশ্রয় নিয়ে থাকে. ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের পরিসংখ্যান ব্যুরো – ইউরো স্টেট জানিয়ে গত বছর প্রায় ১৪ হাজারের মতো অভিভাবকহীন শরণার্থীকে অসহায় দিয়েছে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ. তবে তুলনামূলকভাবে ২০১৮ সাল থেকে গত বছর এসাইলাম আবেদনকারীর পরিমান ২০% কম ছিল.
ইউরোপে অসহায় নেয়া ৭% এসাইলাম প্রার্থীর বয়স ১৮ বছরের নিচে ছিল, এবং ৮৫% ই ছেলে ছিল. ২/৩ এর বয়স ১৬-১৭ বছরের মধ্যে। অভিভাবকহীন এসব শরণার্থীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছিল আফগানিস্তানের (প্রায় ৩০%) সিরিয়া এবং পাকিস্থানের প্রায় ১০% উভয়েরই। সোমালিয়া, গিনে এবং ইরাকের প্রায় ৫% আশ্রয়প্রার্থী ছিল যারা আশরীয় নিয়েছেন ১৮ বছরের নিচে। গত বছর সমচেয়ে বেশি আন্ডারেজ এসাইলাম আবেদনকারীকে আশ্রয় দিয়েছেন গ্রীস প্রায় ৩৩০০ জনের মতো, ২য় অবস্থানে জার্মানী প্রায় ২৭০০ জনের মতো, এরপরে পর্যায়ক্রমে বেলজিয়াম ও হল্যান্ড রয়েছে।
ইউরোস্টেটের হিসাবমতে ২০১৯ সালে আন্ডারেজ আবেদনকারীর সংখ্যার দিক থেকে আফগানিস্তান প্রথম, সিরিয়া ২য় এবং পাকিস্তান ৩য় পজিশনে রয়েছেন .
ইউরোপের আরো খবর – পর্তুগালের ট্যাক্স নাম্বারের আবেদন করুন অনলাইনে.