ডেস্ক রিপোর্ট : জাতীয় মহামারী সংক্রামক নিয়ন্ত্রণ কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত হয়ে যে, থাইল্যান্ডে কোভিড-১৯ করোনা সম্পুর্ণ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তাই তারা সাধারণ টুরিস্টদের ভিসা দিয়ে তাদের দেশকে ঝুঁকিতে ফেলতে চায় না। আপাতত থাই সরকার তিন শ্রেণীর লোককে তাদের দেশে স্বাগত জানাতে সম্মত হয়েছে। জনস্বাস্থ্যমন্ত্রী অনুটিন চার্নভিরাকুল কমিটির বৈঠক শেষে জানিয়েছেন যে কমিটি তিন দলের লোককে থাইল্যান্ড আসার অনুমোদন দিয়েছে।
প্রথম শ্রেণীর হলোঃ- কূটনীতিক, কনসাল, আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির প্রতিনিধি, শিপিং এজেন্ট এবং বিদেশী যাদের থাইল্যান্ডে কাজ অনুমতি রয়েছে।
দ্বিতীয় শ্রেণী হলোঃ- যাদের থাইল্যান্ডে বসবাসের অনুমতি আছে( এলিট ভিসাধারী) অথবা যারা দীর্ঘদিনের জন্য থাইল্যান্ডে এসে বসবাস করতে চায়।
আরো পড়ুন : ট্রাম্পের নতুন এক্সিকিউটিভ অর্ডার, বন্ধ হচ্ছে গ্রিনকার্ড, H-1B ও অন্যান্য ওয়ার্ক ভিসা
তৃতীয় শ্রেণী হলোঃ- যারা থাইল্যান্ডের চিকিৎসা সেবা নিতে আগ্রহী। তবে কোভিড -19 রোগীদের চিকিৎসা নিতে আসার অনুমতি নেই।
মিঃ অনুটিন বলেছিলেন, আপাতত পর্যটকদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। তিনি আরও বলেন বিদেশী যারা থাইল্যান্ডে দীর্ঘ অবস্থানের পরিকল্পনা করে আসতে চান। তাদের ১৪ দিনের কোয়ারান্টাইনে থাকতে হবে। তিনি বলেন, এই প্রয়োজনীয়তা যাদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হয় এমন ব্যক্তিদের ১৪ দিন কোয়ারান্টাইন বাধ্যতা মুলক। তিনি আরও বলেন যে কাউকে মাস্ক পরতে বাধ্য করা উচিত নয় কারণ এটি ব্যক্তিদের অধিকার।
কামরুল আলম রানা, থাইল্যান্ড থেকে
ইউরো বাংলার আরো সংবাদ –